Ad

আদর্শের প্রচারের ব্যাপারে মানসিক প্রবণতার প্রতি সন্মান প্রদর্শন।

 

মানসিক প্রবণতার প্রতি সন্মান প্রদর্শন

এ বিষয়ে হয়তো আপনার অভিজ্ঞতা আছে যে, আমাদের বহু সিদ্ধান্ত অনেক সময় নির্ভূল প্রমাণিত হয় না। কিন্তু তবুও আমরা এটাকে নির্ভুল মনে করি এবং সহজে অপরের নিকট নিজের ভুল সিদ্ধান্তের স্বীকৃতি দিতে চাই না। ঠিক তেমনিভাবে এটা অপরের বেলায় ও সমান ভাবে প্রযোজ্য। সকলেরই ঐ একই অবস্থা। কারোর মধ্যেই প্রথমতঃ নিজের ভুল স্বীকার করার মতো আত্মবল নেই। তাহলে আপনি বলুন, আপনার কি অধিকার আছে অপরের কোনো ভুল মত এবং সিদ্ধান্তের দরুন তাকে হেয় মনে করার? অথবা এমনিই তার কথাকে উড়িয়ে দেয়ার? আপনার বুঝা উচিত যে, অন্য কোন ব্যক্তি যদি আপনার কোন মতকে ভুল বলে তাহলে এটা আপনার নিকট পীড়াদায়ক এবং বিরক্তিকর ঠেকে, অথচ আপনিই এটা স্বীকার করে নিয়েছন যে, আপনার কোনো মত বা সিদ্ধান্তও ভুলত্রুটির উর্ধ্বে নয়। সুতরাং এ থেকে আমাদের বুঝা উচিত যে, অপরের কোনো মতকেও যদি আমরা ভুল বলি, তাহলে এমনিভাবে তার মনে একটা আঘাত লাগে। এটা মানুষের প্রকৃতি ; কেননা এটাকে তার আত্মমর্যাদার প্রতি কটাক্ষ বলে সে মনে করে।

এটাও হয়তো আপনার অজানা নয় যে, কারুর কোনো সিদ্ধান্ত বা মতের বিরোধিতা কেবল মুখের দ্বারাই হয় না, কটুদৃষ্টি, ভ্রুকুঞ্চন, বিদ্রুপাত্নক মুখভঙ্গি, ইঙ্গিত এবং পরোক্ষ কটাক্ষ ইত্যাদির মাধ্যমে ও অপরের মতকে ভুল বলে প্রমাণ করা হয়ে থাকে এবং তার বিরুদ্ধাচারণ করা হয়। আর অপরের মতের বিরোধিতা করা এবং একে ভুল প্রতিপন্নের চেষ্টা করার মানেই হলো তার মানসিকতার উপর জেনে বুঝে হামলা করা। কেননা এর একমাত্র উদ্দেশ্যই তো এই দাঁড়ায় যে, লোকটা কম জ্ঞানসম্পন্ন, ভুল পন্থায় চিন্তা করে ও ভুল পথে পরিচালিত হয়। এতে যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি স্বাভাবিকভাবেই আপনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে এবং আপনার ওপর ক্ষেপে যাবে, তাতে সন্দেহ নেই। ঐ সময় তার ভুল পরিষ্কার ভাবে তার চোখের সামনে তুলে ধরার জন্যে বা এর সংশোধনের জন্যে যতো মূল্যবান যুক্তি প্রমানই উত্থাপন করুন না কেন, সে কিছুতেই আপনার মতকে সমর্থন করতে প্রস্তুত হবে না ।

আদর্শের দাওয়াত পৌছানোর সময় উপরোক্ত কথাগুলো স্বরণ রাখা আদর্শের প্রচারকের জন্যে জন্যে একান্ত কর্তব্য। তাহলে সে কিছুতেই বিরুপ পন্থা গ্রহণ করে প্রতিকূল অবস্থার সৃষ্টি করবেনা। অন্যথায় শ্রোতার মনে নিশ্চয় বিরোধিতার ভাব প্রকট হয়ে উঠবে। কারন প্রত্যেক মানুষের নিকট তার নিজের মত সবচেয়ে প্রিয় হয়ে থাকে ।পরিস্থিতি যখন এরূপই তখন অযথা কেন আপনি নিজের পথে বাধার সৃষ্টি করবেন? মোট কথা প্রচার ক্ষেত্রে এটাই হবে আপনার চরম সাফল্যের প্রতীক– যখন আপনি কারো চিন্তাধারাকে এমন কর্মকুশলতার মাধ্যমে পরিবর্তন করতে সক্ষম হন, যাতে সে একথা উপলব্ধিই করতে না পারে যে, আপনি তাকে সংশোধনের চেষ্টা করেছেন। আপনি অপর অপেক্ষা অধিক জ্ঞানী হোন, জ্ঞানী হবার চেষ্টা করুন কিন্তু তাকে একথা ঘূর্নাক্ষরেও জানতে দেবেন না যে, আপনি তার চাইতে জ্ঞানী হতে চলেছেন।

প্রায়ই এমন হবে যে, অপরের ভুল আপনার সন্মুখে প্রকাশ্যভাবে ধরা পড়বে, সে সময় প্রথমতঃ আপনি কিছুতেই শ্রোতাকে একথা জানার সুযোগ দেবেন না যে, আপনার নিকট তার অমুক ভুলটি ধরা পড়েছে বা সে যে মত পোষন করছে কিংবা যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তা ভুল। বরং সে ক্ষেত্রে আপনি তাকে বলতে পারেন– “হয়তো এ ব্যাপারে আমি যা বুঝেছি তা ভুল ও হতে পারে এবং আপনার মতই ঠিক। তবে পরে আমাদের এটি পুনর্বিবেচনা করায় ক্ষতি কি?” অথবা আপনি এও বলতে পারেন, “ আমার অধিকাংশ সময় ভুল হয়ে যায়। আশা করি নিশ্চয় আপনি আমার ভুল সংশোধন করে দেবেন। আসুন, আমরা এ বিষয়টি নিয়ে আরো চিন্তা করি।” এভাবে অন্য ধরনের অন্য শব্দের দ্বারাও তা করা যেতে পারে। এসব শব্দ একরকম যাদুমন্ত্রের ন্যায়। এ দ্বারা আপনার কোনো জটিলতার সন্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এতে যাবতীয় বিতর্কের পথ ও রুদ্ধ হয়ে যাবে, এবং আপনি দেখতে পাবেন আপনার শ্রোতাকে একজন যুক্তিবাদী জ্ঞানী রুপে। ঐ সময় সে মুক্তমনে আপনার কথাগুলোর প্রতি লক্ষ করবে এবং এ নিয়ে চিন্তাও করবে।

এমন লোকের সংখ্যা অবশ্য নেহাত নগণ্য যারা কোনো ব্যাপারে যুক্তিপ্রমাণদিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে বা কোনো বিষয় যৌক্তিকতার আলোকেই বিশেষভাবে বুঝতে চেষ্টা করে। অধিকাংশ মানুষের মধ্যেও এই প্রবনতা দেখা যায় যে, তারা যুক্তির কোনো ধারই ধারে না। বরং যেভাবেই হোক অপরের ওপর তার কথা চাপিয়ে দেয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে থাকে। কেবল তাই নয়, এ ধরনের লোকের মধ্যে আরো বহুবিধ ব্যাধি প্রত্যক্ষ করা যায়। হতে পারে আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, আপনাকে সন্দেহ করে, কোনো কারণে আপনাকে ভয় করে অথবা আত্মম্ভ্ররিকতায় তার মন পরিপূর্ণ এবং আপনাকে হিংসা করে। এক কথায় মানুষের মধ্যে এমনি ধরনের অসংখ্য রোগ বিদ্যমান, যা মানুষকে সহসা কোনো জিনিস চিন্তা করতে বা গ্রহণ করার পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। ফলে মানুষ আগে থেকে তার বদ্ধমূল কোনো ধারণা পরিবর্তন করতে সহজে প্রস্তুত হয় না। আসল ব্যাপার হলো, আমরা নিজেরা সর্বদাই নিজের মত এবং চিন্তাধারার পরিবর্তন করে থাকি। আমরা নিজেরাই নিজেদের ফয়সালাবিরোধী কাজ করে থাকি। অবশ্য এতে সময় লাগে। প্রথমে আমরা নিজেদের মত এবং বিশ্বাসকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি এবং যে কোনো কিছুর বিনিময়ে হোক না কেন তাকেই ওপরে রাখার চেষ্টা করি, যদিও তা সম্পূর্ণ অমূলক ধারনা। মানুষের বদ্ধমূল ধারনা এবং বিশ্বাসের সঙ্গে তার একটা গভীর সম্পর্ক এবং আন্তরিক ভালবাসা মিশ্রিত থাকে। মানুষ কোনো বিশ্বাসের ব্যাপারে এটা খুব কমই চিন্তা করে যে, যুক্তি–প্রমাণের কষ্টি পাথরে আমার বিশ্বাসটা কি সুষ্ঠ এবং নির্ভূল? ‘আমার’– কথাটার গুরুত্ব নিশ্চয় বিরাট। এ অবস্থায় তাকে তার বিশ্বাস সমূহ থেকে ফেরানো মস্ত বড় আয়াসসাধ্য ব্যাপার। বাস্তব ক্ষেত্রে এরুপই হয়ে থাকে যে, আমরা শ্রোতার সামনে তার বিশ্বাসের দুর্বলতা ও অবাস্তবতার স্বরুপ যতই উদঘাটন করি, সে ততোই তা সংরক্ষণে তৎপর হয়ে ওঠে এসব ক্ষেত্রে এমন পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা করা উচিত, যাতে সে নিজের পুরোনো বিশ্বাস সমূহ সম্পর্কে চিন্তা করার সুযোগ পায় এবং নিজের থেকে সত্যোপলব্ধি করতে পারে। এটা এ ক্ষেত্রে উত্তম পন্থা। কারো ধারণা যে, আমি শ্রোতার সন্মুখে যদি নিজের মত এবং এর গুরুত্ব প্রমাণ করতে পারি, তাহলে তার ওপর আমার একটা প্রভাব পড়বে এবং তার কাছে আমার কথার ওজন বেড়ে যাবে। কিন্তু ফলাফলের দিক দিয়ে এটা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারনা। কেননা যখনই শ্রোতা মনে করবে যে, বক্তা তার মতের প্রাধান্যের জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে, তখন সে সম্পূর্ণ দূরে সরে যাবে এবং কিছুতেই তার কথা গ্রহণ করতে রাজি হবে না। কেননা এতে প্রত্যক্ষভাবে অন্যের মতকে হালকা প্রমাণিত করার প্রচেষ্টাই বাহ্যতঃ অধিক বলে মনে হয়। অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা এটা ভালো করেই জানেন যে, নম্রভাবে কারো কাছে নিজের মত প্রকাশ করাটা কি পরিমাণ ফলপ্রসূ হয়ে থাকে। তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অনায়াসেই নিজের মত পরিত্যাগ করে আপনার মত গ্রহন করে। অবশ্য প্রথমদিকে এ জন্যে প্রচেষ্টা ও অনুশীলন করতে হবে। তার পরেই এটা অভ্যাসে পরিণত হবে।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে কারো মনে সন্দেহের উদ্রেক হতে পারে যে, তাহলে কি কারো ভুল দেখা সত্তেও, কোনো অন্যায় কাজ হতে থাকলে বা ভুল কিছু হয়ে গেলে সে সময় এর সংশোধন প্রত্যেকের জন্যেই কর্তব্য হয়ে পড়ে? হ্যাঁ এটা ঠিক যে, মুসলিম জাতির অস্তিত্বই ভূপৃষ্ট থেকে যাবতীয় ভ্রান্তনীতি, ভুল মত ও পথের চির অবসান ঘটাবার জন্যে। মুসলমানের জন্য এটা ফরয যে, অবাঞ্চিত কিছু হতে দেখলে সময় কালের প্রতি লক্ষ্য রেখে সম্ভব হলে একে হাত দ্বারা যথা শক্তি বলে প্রতিরোধ করা আর না হয় মুখে বলে সে ভুল বা অপকর্ম সংশোধনের চেষ্টা করা। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, কোন কিছু অন্যায় বা ভুল হতে দেখামাত্র ঝট করে বলে দিতে হবে যে, এটা সম্পূর্ণ ভুল বা আপনি যা করছেন তা ভুল করছেন। তাছাড়া একটা বিষয়কে ভুল বলে উপলব্ধি করার পর প্রথমেই একে ভুল বলে আখ্যায়িত না করে, সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিকে না ক্ষেপিয়ে, এ রকম পরিবেশ সৃষ্টি করা কি উত্তম নয়– যাতে সে ব্যক্তি নিজে নিজেই তার ভুল উপলব্ধি করতে পারে এবং এর পরিণতি সন্মন্ধে অবহিত হয়ে সংশোধনে এগিয়ে আসে? আদর্শ প্রচারের উদ্দেশ্যকে সম্মুখে রেখে ভুল সংশোধনকালে উপরোক্ত ভূমিকা গ্রহণ করাই সর্বোত্তম ব্যবস্থা বলে আমার বিশ্বাস।

যেমন ধরুন, আপনার শ্রোতা একজন অমুসলিম। পর্দা সম্পর্কে সে তার মতামত ব্যক্ত করছে। পর্দাকে সে নারী জাতির ওপর জুলুম মনে করে। স্বাস্থ্যের জন্যে সে পর্দা ব্যবস্থাকে মনে করে অত্যন্ত ক্ষতিকর। সে ইসলামের এ বিধানটা নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করে। আপনার নিকট পর্দা প্রথার প্রয়োজনীয়তা এবং এর সপক্ষে বহু মজবুত দলীল রয়েছে। আপনার জন্যে যুক্তি–প্রমাণ দিয়ে তার এ উক্তিকে ভ্রান্ত বলে প্রমানিত করা মোটেই অসুবিধার কথা নয়। কিন্তু যখন আপনি বুঝতে পারেন যে, শ্রোতা তার মতামতের ওপর আপনার যুক্তি প্রমাণাদির কোনো গুরুত্ব দিতেই প্রস্তুত নয়। সে ক্ষেত্রে আপনি নিজের দলীল প্রমাণাদি তার সামনে কিছুতেই উল্লেখ করবেন না। ঐ সময়ের জন্যে আলোচনা ওখানেই মুলতবী রেখে দিবেন। আপনি সহজভাবে তাকে বলবেন, আচ্ছা এখন এ বিষয়ে অধিক আলোচনা না করে অন্য সময়ের জন্যে এটাকে রেখে দিন। ঐ সময় এ সম্পর্কে আরো আলোচনা করা যাবে। এরুপ জটিল বিষয় সম্পর্কে এতো তাড়াহুড়ার ভেতর দিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত নয়। এতে একে অপরের যুক্তি- প্রমাণাদি নিয়ে চিন্তা করার সু্যোগ হয় না। প্রত্যেককে অন্যের ন্যায়সঙ্গত যুক্তি এবং মতবাদের ভালো দিকগুলো গ্রহণ করার জন্যে সর্বদা প্রস্তুত থাকা চাই। এ জাতীয় কথাবার্তার প্রভাবে আপনি দেখতে পাবেন যে, শ্রোতা অত্যন্ত বিনয়ী হয়ে আসবে। আপনার কথাবার্তাকে সে আগ্রহ সহকারে বিবেচনা করবে। আপনি যদি এক সাক্ষাতকারে ‘পর্দার বিষয়’ ছাড়া কোনো সামাজিক নৈতিক অধঃপতনের আলোচনা করেন তখন দেখতে পাবেন সে আপনার মতের প্রতিধ্বনি করছে। এখন আপনি তার নিকট বলবেন যে, নৈতিক অধঃপতনের মূল কারন হচ্ছে নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা– আমাদের বিশ্বাস, তখন ঐ অবস্থায় কিছুতেই আপনার শ্রোতা, আপনার কথার প্রতিবাদ করবেনা। আলোচনার ভিতর দিয়ে মূল বক্তব্যের জন্য তার মনে এতটুকু অনুকূল অবস্থার সৃষ্টির পর এবার যদি আপনি তার কাছে গোছালোভাবে ‘ইসলামী পর্দার সঠিক’ রুপ কি তার পরিচয় দিতে পারেন, তাহলে আপনি দেখবেন, তার মনে এ যাবত পর্দা সম্পর্কে যে এক বীতশ্রদ্ধার ভাব প্রকট ছিল, তা যথেষ্ট পরিমাণে হ্রাস পেয়েছে। অবশ্য গোঁড়ামির ব্যাপারটা হল স্বতন্ত্র। কিন্তু যথারীতি সুন্দর ভাবে আপনি যদি আপনার কাজ করে যেতে পারেন, তাহলে দেখতে পাবেন, আপনার শ্রোতা পূর্বাবস্থা থেকে বহু অংশে নেমে আসতে বাধ্য হয়েছে।

এটা একটা দৃষ্টান্ত মাত্র। এ ধরনের অসংখ্য সমস্যাবলী রয়েছে, যার সমাধান অত্যন্ত সহজ পন্থায় আপনি করতে পারেন। তবে এ জন্যে কার্যতঃ মানসিক দিক থেকে আপনাকে বহু প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। যে বিষয়ের ওপর আলোচনা হবে, সে সম্পর্কে শ্রোতার মনোভাব আপনাকে ভালোভাবে আঁচ করে নিতে হবে। এ কাজে সাধারণতঃ বেশীরভাগ ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত সমস্যাবলীর সন্মুখীন হতে হয়ঃ

১। ইসলাম ও দাসত্ব ২। একাধিক বিবাহ ৩। ইসলামী সমাজ মাত্র ৩০ বছর প্রতিষ্ঠিত ছিল ৪। বর্তমান যুগে ইসলামী সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা কি সম্ভব? ৫। ইসলামের অর্থনীতি ৬। ধর্ম সর্বদা রাজনীতি মুক্ত থাকা চাই ইত্যাদি। এ সকল সমস্যা সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাব দানের জন্যে আপনার যথেষ্ট পড়াশুনা এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করা জরুরী।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url